**মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হওয়ার পর তুমি একজন বিমান যাত্রী।*
*সকলের পড়ার
অনুরোধ
রইল।*
**মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হওয়ার
পর
তুমি
একজন
বিমান
যাত্রী।*
(আপনার সন্তান
যদি মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হয়ে থাকে তাহলে তাকে এই কথাগুলো বলার জন্য অনুরোধ রইল।)
ভবিষ্যতে যদি
এগিয়ে
যেতে
চাও...*
1. রেজাল্ট কি
হয়েছে
সেটা
অতীত
যা
কখনো
কেউ
পাল্টাতে পারবে
না।
তাই
সেটা
নিয়ে
ভাববে
না।
2. পরবর্তী ধাপ
উচ্চ
মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক ভালো
রেজাল্ট করতে
পারলে
জীবন
পাল্টে
যাবে।
3. অনেকে যেভাবে
পরীক্ষা দিয়েছো অথচ
আশানুরূপ সেইভাবে ফল
পাওনি-
অনেক
সময়
কি
হয়,
সব
টিচার
একই
রকম
মানসিকতা নিয়ে
খাতা
দেখেন
না।
সে
কারণে
অনেকের
মার্কস
কম
বেশি
আসতে
পারে।
4. মার্কস কম
বেশি
পেয়েছো বলে
এটা
মনে
করোনা
যে
তোমার
ট্যালেন্ট নেই।
হয়তো
তোমার
ট্যালেন্টের সঠিক
মূল্যায়ন হয়নি।
এমনটা
অনেক
বছর
মাধ্যমিকে হয়ে
থাকে।
5. মাধ্যমিকের রেজাল্ট উপর
ডিপেন্ড করে
তুমি
আর্টস,কমার্স না সায়েন্স নেবে
কিন্তু
উচ্চ
মাধ্যমিকের রেজাল্ট উপর
ডিপেন্ড করবে
তোমার
জীবন
,ভবিষ্যৎ কেমন
হবে।
তাই
সেই
দিকে
নজর
দিয়ে
ভবিষ্যৎকে সুন্দর
করতে,
উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে
তুলতে
তোমাকে
সামনের
দিকে
তাকাতে
হবে।
পিছনে
ফিরে
তাকানোর কোন
প্রয়োজন নেই।
6. মাধ্যমিক পরীক্ষা- মনে
কর
তুমি
একটা
গাছ
লাগিয়েছো। এখন
সেই
গাছটাকে তুমি
যত্ন
করবে,
সুন্দর
বড়
একটা
গাছে
পরিণত
হবে।
ঠিক
তোমার
জীবনটা
ওই
গাছের
মতো
সুন্দর
হয়ে
উঠবে।
এবার
তুমি
ভাবো
এই
গাছটাকে যত্ন
করা
উচিত
কি
না?
7. এমন অনেক
ছাত্র-ছাত্রী যারা মাধ্যমিকের যোগাযাগে পাস
করেছে
বা
থার্ড
ডিভিশনে পাস
করেছে
অথচ
উচ্চ
মাধ্যমিকে তারাই
স্টার
মার্কস
বা
90 বা
95% পার্সেন্ট মার্কস
পেয়ে
ভালো
রেজাল্ট করে
দেখিয়েছে।
8. অনেকেই হয়তো
পরিবারের লোকজনের কাছ
থেকে,
পাড়া
প্রতিবেশীর কাছ
থেকে,
আত্মীয় স্বজনের কাছ
থেকে,
শিক্ষকদের কাছ
থেকে,
প্রাইভেট টিউটরদের কাছ
থেকে
একটু
বেশি
কথা
শুনছো।
তোমার
হয়তো
খারাপ
লাগবে
কিন্তু
তারা
কেন
বলছে
সেটা
ভাববে
কারণ
তোমার
কাছ
থেকে
তারা
অনেক
আশা
করছিল।
তারা
তোমাদের খুব
ভালো
চায়,
তোমরা
ভালো
জায়গায় পৌঁছাও
এটাই
তাদের
ঈশ্বরের কাছে
প্রার্থনা থাকে।
তাই
তাদের
একটু
চাহিদা
বেশি
ছিল।
সেই
চাহিদা
পূরণ
না
হলে
তারা
দুই
একটা
কথা
বলতে
পারে।
তাদের
সেই
কথাটাকে তুমি
আশীর্বাদ ভেবে
এগিয়ে
চলো।
9.মাধ্যমিক পাস
করেছে
মানে
তুমি
বিমানের যাত্রী। তুমি
বিমানে
এখন
মাঝপথে
আছো
কারণ
বিমান
এখন
ঊর্ধ্ব
গগনে।
তুমি
এই
বিমান
থেকে
আর
নামতে
পারবে
না।
বিমান
তার
গন্তব্যস্থলে গিয়েই
তোমাকে
নামাবে
অর্থাৎ
তুমি
তোমার
গন্তব্যস্থলে পৌঁছাবে সেই
উদ্দেশ্যে তুমি
বিমানে
উঠেছো।
তাহলে
কেন
তুমি
যেখান
থেকে
উঠেছিলে সেখান
কার
কথা
চিন্তা
করবে
বরং
তুমি
তোমার
গন্তব্যস্থলের দিকে
নজর
দাও।
তুমি
তোমার
গন্তব্যে স্পৌঁছাবেই।
10. জানো তো,
যারা
গাড়ি
চালায়
তাদেরকে জীবনের
ছোটখাটো দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতেই
হবে।
আর
এই
ছোটখাটো দুর্ঘটনা তাকে
জানান
দিয়ে
যায়
যে
পরবর্তীকালে তারা
যদি
সাবধান
না
হয়,
সচেতন
না
হয়
তাহলে
বড়
ধরনের
দুর্ঘটনা ঘটবে।
ঠিক
তেমনি
মাধ্যমিকে যদি
তোমার
খারাপ
রেজাল্ট হয়ে
থাকে
ভাববে
এটা
একটা
ছোট
দুর্ঘটনার মত
অর্থাৎ
পরবর্তীকালে যদি
বড়
দুর্ঘটনা না
ঘটে
সেই
জন্য
তুমি
সচেতন
হও
এবং
কঠোর
পরিশ্রম করে
পরবর্তি ধাপগুলোকে অনায়াসে পার
করে
যাও।
11. আমরা সবাই
জানি
যে
কোন
রোগের
বাড়বাড়ন্ত রাতেই
হয়।
মনে
করো
কারোর
দাঁতের
যন্ত্রণা হচ্ছে-
দিনের
বেলা
সে
দাঁতের
যন্ত্রণা তেমন
একটা
অনুভব
করে
না
কিন্তু
রাত্রে
সে
দাঁতের
যন্ত্রণা ভীষনভাবে অনুভব
করে
আর
ভাবে
তার
যন্ত্রণা বৃদ্ধি
পেয়েছে। আসলে
তা
নয়
সারাদিন সে
বিভিন্ন কাজের
মধ্যে
ব্যস্ত
ছিল
কিন্তু
রাত্রে
যখন
সে
শুয়ে
পড়ে
তখন
তার
ধ্যান-ধারণা, চিন্তা-ভাবনা
তার
ওই
যন্ত্রণা নিয়ে।
যার
ফলে
মনে
হয়
তার
যন্ত্রণা বেড়েছে। ঠিক
তেমন
ভাবে
যদি
তোমার
আগের
রেজাল্ট নিয়ে
তুমি
চিন্তা
ভাবনা
করো
তাহলে
তোমার
দুশ্চিন্তা আরও
বাড়বে। তাই
সেটা
নিয়ে
চিন্তা
ভাবনা
না
করে,
পড়াশোনার মধ্যে
মনোনিবেশ করো
সব
খারাপ
চিন্তা
ভাবনা
দূর
হয়ে
যাবে।
12. যে কোন
সমস্যাকে দূর
করার
উপায়
পরিশ্রম,মানসিকতার পরিবর্তন, সেই
কাজের
প্রতি
মানসিকতার পরিবর্তন, তোমার
জীবনের
লক্ষ্য
স্থির
করা।
যদি
তুমি
লক্ষ্য
স্থির
করতে
পারো
তাহলে
পূর্বের কি
অবস্থায় তুমি
ছিলে,
পূর্বে
কি
রেজাল্ট তোমার
আছে
তা
তোমার
দেখার
দরকার
নেই।
ভবিষ্যতে কিছু
করে
দেখাতে
চাও
তাহলে
এখন
থেকে
শুরু
করো
এবং
তোমার
লক্ষ্য
স্থির
করো।
তুমি
সেই
লক্ষ্য
পৌঁছাবেই।
English Centre
By: Sonatan Ghosh
Director of English Centre and
English World International
Awards from
India, Nigeria, Indonesia, London
(United Kingdom) and Royal Certificate from Africa.
Comments
Post a Comment