আজকের লেখাটা অভিভাবক ও অভিভাবিকাদের উদ্দেশ্যে
কিন্তু
অনেক
সময়
দেখেছি
বা
যা
ঘটছে
সেটা
হলো
অনেক
অভিভাবক / অভিভাবিকা আছেন
যারা,
তাদের
সন্তানকে মাধ্যমিক পাশ
করার
পরে
পূর্ণ
স্বাধীনতা দিচ্ছেন যার
ফলে
তারা
পড়াশোনার বাধা
ছকে
পড়াশোনা করছে
না
এবং
ধীরে
ধীরে
পড়াশোনার প্রতি
আগ্রহ
হারিয়ে
ফেলছে
ও
বিপথে
চলে
যাচ্ছে। আপনার
সন্তান
ভবিষ্যতে হতে
পারে
WBCS officer, Doctor, Engineer, SDO, BDO, DM, হতে পারে
বড়
কোনো
অফিসার। সর্বোপরি হতে
পারবে
একটা
ভালো
মানুষ
যে
এই
সমাজকে
কিছু
দিতে
পারবে।
আপনার
সঠিক
সিদ্ধান্তের উপরে
নির্ভর
করছে
আপনার
সন্তানের ভবিষ্যৎ। মাধ্যমিকের পরে
আপনার
সন্তানকে পূর্ণ
স্বাধীনতা না
দেওয়ার
জন্য
অনুরোধ
রইলো।
তাদের
ট্যালেন্টকে নষ্ট
হতে
দেওয়া
যাবে
না,
সময়
চলে
গেলে
ফিরে
আসবে
না।
ইংলিশ
সেন্টারে,আমি
তাদের
পড়িয়েছি, আমি
তাদের
সবাইকে
চিনি,
তাদের
কার
কী
সমস্যা
সব
আমি
জানি।
তাদের
সকলের
ট্যালেন্ট আছে।
সেই
ট্যালেন্টকে কাজে
লাগালে
তারা
জীবনে
অনেক
কিছু
করে
দেখাতে
পারবে।
পড়াশোনার জগত
থেকে
তাদেরকে হারিয়ে
যেতে
দেবেন
না।
মাধ্যমিকের পর
অনেকে
পড়াশোনার জগত
থেকে
হারিয়ে
যাচ্ছে। এ
বিষয়ে
সচেতনতার একান্ত
প্রয়োজন।
আর
ইংলিশ
তারা
অনেক
কিছু
শিখেছে। ইংলিশ
যা
শিখেছে
সব
ভালোভাবে শিখেছে। ইংলিশের এই
জায়গাটা ধরে
রাখতে
পারলে
জীবনে
ভালো
জায়গায়
পৌঁছাবেই। যদি
মনে
হয়
তারা
জীবনে
কিছু
করে
দেখাতে
পারবে,
তাহলে
এই
জায়গাটা ধরে
রাখার
জন্য
তাদেরকে অনুপ্রাণিত ও
সচেতন
করার
একান্ত
প্রয়োজন কারণ
ইংলিশ
ছাড়া
এক
পাও
চলতে
পারবে
না।
তাদের
ভিতর
থেকে
ভবিষ্যতে WBCS officer, Doctor, Engineer, SDO, BDO, DM অনেকেই হতে পারবে
শুধুমাত্র ইচ্ছা
থাকলে।
এ
বিষয়ে
আমি
নিশ্চিত। তাদের
মতো
অনেক
ছাত্র
ছাত্রী
এই
ইংলিশ
সেন্টার থেকে
পাস
করে
বেরিয়েছে তাদের
মধ্যে
অধিকাংশ আজ
প্রতিষ্ঠিত। অনেকে
হয়েছে
WBCS OFFICER, DOCTOR (MBBS), ENGINEER, POLICE OFFICER, RAIL OFFICER এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায়
তারা
আজকে
প্রতিষ্ঠিত।
আর
একটা
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
এবছর
একাদশ
ও
দ্বাদশ
নতুন
সিলেবাসের উপর
নতুন
প্যাটার্ন সেমিস্টারে পরীক্ষা শুরু
হওয়ার
সম্ভাবনা রয়েছে।
তাই
প্রতিটা সেমিস্টার খুব
গুরুত্বপূর্ণ। 6 মাস
অন্তর
অন্তর
তাদের
পরীক্ষা হবে। আগের
মতো
একাদশ
শ্রেণীতে পড়াশোনা করবে
না,
ফাঁকি
দেবে
পরে
আপনার
সন্তানই পড়াশোনা থেকে
পিছিয়ে
পড়বে।
মোবাইলের নেশা
থেকে
মুক্ত
করার
চেষ্টা
করতে
হবে
সকলের।
তাদেরকে খেলাধুলার জন্য
অনুপ্রাণিত করতে
হবে।
মাঠে
গিয়ে
খেলাধুলা করার
একান্ত
প্রয়োজন আছে।
মাঠে
গিয়ে
খেলাধুলা করলে
মন-মানসিকতা ভালো হবেই। পড়াশোনার সঙ্গে
খেলাধুলা করলে
ভবিষ্যতে খেলা
ধুলার
জগতেও
সাফল্য
অর্জন
করতে
পারে
কারণ
কার
কিসে
ট্যালেন্ট আছে
সেটা
আগে
থেকে
বলা
যায়
না।
আমার
ছাত্র-ছাত্রী আমার স্বপ্ন,
তাদের
স্বপ্ন,
আমার
স্বপ্ন। সেই
সপ্ন
পূরনের
আশা
নিয়ে
আগামী
১৫
ই
মার্চ
2024 শুক্রবার বিকাল
4.30 (4.30 PM) এ
CLASS XI (যদি
SEMESTER শুরু
হয়
তাহলে
FIRST SEMESTER)পড়ানো
শুরু
করতে
চলেছি।
English Centre
By : S.Ghosh,M.A. English, D.E.L.T.,
International author
Director of English Centre &
English World International
Awards from : India, Nigeria,
Indonesia, London (United Kingdom) & Royal Certificate from Africa
M & WhatsApp : 9732967904
Comments
Post a Comment